walton fridge price in bangladesh

ওয়ালটন ফ্রিজ প্রাইস ইন বাংলাদেশ – সর্বশেষ ডিল এবং অফার

ওয়ালটন বাংলাদেশের অন্যতম বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড, যা হোম অ্যাপ্লায়েন্সের ক্ষেত্রে ব্যাপক জনপ্রিয়। দীর্ঘস্থায়ী, শক্তিশালী, এনার্জি‑সেভিং ও আধুনিক ডিজাইনের কারণে ওয়ালটন ফ্রিজ সারা দেশে বেশ জনপ্রিয়। আপনি যদি ছোট সাইজের ফ্রিজ, মাঝারি ২০০–৩০০ লিটার ক্যাপাসিটি, বা নতুন নন‑ফ্রস্ট/ইনভার্টার মডেল খুঁজে থাকেন, ওয়ালটনের বিভিন্ন মডেল এবং দামের রেঞ্জ পাওয়া যায়।

এই গাইডে আমরা বিস্তারিত জানব ওয়ালটন ফ্রিজ প্রাইস ইন বাংলাদেশ, নতুন মডেল, ছোট সাইজ মডেল, 213 লিটার বা 223 লিটার ধরনের মডেল, এবং ২০২৬ ইদ অফার সহ সর্বশেষ তথ্য

কেন ওয়ালটন ফ্রিজ বেছে নেবেন?

ফ্রিজ নির্বাচন একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। ওয়ালটন ফ্রিজের জনপ্রিয়তার কারণগুলো সহজেই বোঝা যায়:

  • দীর্ঘস্থায়ী নির্মাণ: উচ্চমানের উপকরণ ব্যবহার করে নির্মিত, যা দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারকে সহজ করে।
  • এনার্জি সেভিং: অধিকাংশ মডেলে কম বিদ্যুৎ খরচ, ইনভার্টার বা আধুনিক কুলিং প্রযুক্তি।
  • বিভিন্ন মডেল: সিঙ্গল ডোর, ডাবল ডোর, ফ্রস্ট‑ফ্রি, মিনি/ছোট সাইজ বা বড় ক্যাপাসিটি।
  • আধুনিক ফিচার: তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, LED লাইটিং, বিভিন্ন কম্পার্টমেন্ট, অ্যাডজাস্টেবল শেলফ।
  • প্রতিযোগিতামূলক মূল্য: বাজেট অনুযায়ী সহজে ফ্রিজ নির্বাচন করা যায়, ওয়ালটন সাধারণত বাজারে মূল্য‑সাশ্রয়ের প্রস্তাব রাখে।

ওয়ালটন ফ্রিজ মডেলসমূহ

বিভিন্ন পরিবারের প্রয়োজন অনুযায়ী ওয়ালটন ফ্রিজের জনপ্রিয় মডেলগুলো:

  • Walton WNF-120 Mini Fridge – ছোট ও কম বিদ্যুৎ খরচের জন্য।
  • Walton WNF-195 Single Door Refrigerator – ছোট পরিবারের জন্য।
  • Walton WNF-213 Single Door Refrigerator – মাঝারি আকারের ফ্রিজ।
  • Walton WNF-223 Single Door Refrigerator – সামান্য বড় পরিবারের জন্য।
  • Walton WDF-360 Double Door Frost-Free – ডাবল ডোর, ইনভার্টার কম্প্রেসর।
  • Walton WDF-450 Double Door Frost-Free – বড় পরিবারের জন্য প্রচুর স্টোরেজ।

এই মডেলগুলো ক্যাপাসিটি, এনার্জি সেভিং ও দাম—এর যথাযথ ব্যালান্স রাখে। তবে বর্তমান বাজারে দাম ও মডেলেও ফ্রিকোয়েন্ট আপডেট হওয়ার সুযোগ থাকে; তাই চূড়ান্ত কেনার আগে সাম্প্রতিক মূল্য যাচাই জরুরি।

ওয়ালটন ফ্রিজ প্রাইস ইন বাংলাদেশ – ছোট সাইজ মডেল

walton fridge price in bangladesh

ছোট অ্যাপার্টমেন্ট, অফিস বা একক ব্যবহারকারীর জন্য ছোট সাইজের ফ্রিজগুলো জনপ্রিয়। এখনকার বাজারে এই ক্যাটাগরির দাম সাধারণত নীচের রেঞ্জের কাছাকাছি দেখা যায়:

জনপ্রিয় মডেল ও রেঞ্জ (সম্প্রতি বাজার তথ্য অনুযায়ী)

  • Walton WNF-120 Mini Fridge: ছোট রুমের জন্য উপযুক্ত, এখনকার বাজারে মিনিফ্রিজ বা ছোট ক্যাপাসিটির দাম প্রায় ৳ ১৭,৫০০–২০,০০০ থেকে শুরু হতে পারে।
  • Walton WNF-150 Single Door: এনার্জি সেভিং ও সহজ ডিজাইনের জন্য জনপ্রিয়, সাম্প্রিক তালিকায় প্রায় ৳ ১৮,০০০–২২,০০০ রেঞ্জে দেখা যায়।

ছোট ফ্রিজগুলো সাশ্রয়ী, শক্তি‑দক্ষ ও রক্ষণাবেক্ষণে সহজ; তবে নির্দিষ্ট মডেল ও বিক্রেতার উপর দাম ভিন্ন হতে পারে।

213 লিটার ফ্রিজ প্রাইস

মাঝারি পরিবারের জন্য 213 লিটার ধরনের ফ্রিজ এখনো প্রাসঙ্গিক; কিন্তু বর্তমান বাজারে মডেল ও ফিচার অনুসারে দাম একটু উপরে উঠছে। সাম্প্রতিক অনলাইন তালিকা এবং বাজার বিশ্লেষণ অনুযায়ী এই রেঞ্জ সাধারণত:

  • Walton WNF-213 বা অনুরূপ মিড‑সাইজ মডেল: ৳ ৩০,০০০–৪০,০০০+।
    • ফ্রস্ট‑ফ্রি বা আধুনিক কুলিং ফিচার সহ কিছু মডেল রেঞ্জের ওপরে যেতে পারে।
    • ৩–৫ জন পরিবারের জন্য উপযুক্ত স্টোরেজ ও ব্যবহারের সুবিধা।

পূর্বের কিছু পুরনো তথ্য যেখানে প্রায় ৳ ২০,৫০০ লেখা থাকলেও, ২০২৬ সালের বাস্তব বাজারে রেঞ্জ তুলনামূলকভাবে উপরে—এটি মনে রাখাই ভালো।

223 লিটার ফ্রিজ প্রাইস

223 লিটার বা সমপরিমাণ মাঝারি থেকে বড় মাপের ফ্রিজে কিছু অতিরিক্ত সুবিধা পাওয়া যায়, যার ফলে দাম আরেকটু বাড়ে।

  • Walton WNF-223 বা সমতুল্য মডেল: সাম্প্রতিক তালিকায় প্রায় ৳ ৩০,০০০–৪৫,০০০ রেঞ্জের আশেপাশে; নির্দিষ্ট ফিচার, ইনভার্টার, বা নন‑ফ্রস্ট ঢালে দাম আরো বেশি হতে পারে।
    • ফ্রস্ট‑ফ্রি ডিজাইন, বড় ভেজিটেবল ড্রয়ার, LED ডিসপ্লে বা উন্নত কম্পার্টমেন্ট—এসব ফিচার রেঞ্জের ওপর দামের প্রভাব ফেলে।
    • বড় পরিবারের জন্য বা যারা বেশি স্টোরেজ চায় তাদের জন্য উপযুক্ত।

নির্দিষ্ট মডেল ও বিক্রেতার উপর দাম পরিবর্তনশীল; তাই চূড়ান্ত কেনার আগে স্থানীয় শোরুম বা অনলাইন স্টোরে দাম নিশ্চিত করা দরকার।

নতুন ওয়ালটন ফ্রিজ প্রাইস ইন বাংলাদেশ

walton fridge price in bangladesh

নতুন মডেলগুলোতে উন্নত ফিচার ও আধুনিক ডিজাইন রয়েছে, আর এদের দামও বর্তমান বাজারের সঙ্গে খাপ খাইয়ে উচ্চ রেঞ্জে থাকে।

উদাহরণস্বরূপ জনপ্রিয় বড় মডেল ও রেঞ্জ

  • Walton WDF-360 Frost‑Free Refrigerator (৩৬০ লিটার):
    • সাম্প্রতিক বাজারে প্রায় ৳ ৪০,০০০–৬০,০০০ রেঞ্জে দেখা যেতে পারে; নির্দিষ্ট ফিল্টার, ইনভার্টার, বা ওয়্যারেন্টি অফার অনুযায়ী ভিন্নতা থাকবে।
    • ফ্রস্ট‑ফ্রি, ইনভার্টার কম্প্রেসর, বড় স্টোরেজ—এই ধরনের ফিচার থাকার কারণে উপরের রেঞ্জে অবস্থান।
  • Walton WDF-450 Frost‑Free Refrigerator (৪৫০ লিটার):
    • প্রায় ৳ ৬০,০০০–৯০,০০০+ পর্যন্ত; মডেল, ফিচার ও বিক্রেতার উপর ভিন্নতা।
    • LED ডিসপ্লে, এনার্জি‑দক্ষ কম্প্রেসর, আধুনিক ফিচার—এগুলো দাম বৃদ্ধির কারণ।

নতুন মডেলগুলো দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহার ও আধুনিক বাড়ির জন্য উপযুক্ত, তবে কেনার আগে নির্দিষ্ট দামের যাচাই ও কনফিগারেশন চেক জরুরি।

২০২৬ ইদ অফার

ওয়ালটন ইদ উপলক্ষে বিশেষ অফার দেয়। সাধারণত পাওয়া যায়:

  • নির্বাচিত মডেলে ছাড় বা ডিল।
  • অন্য ওয়ালটন অ্যাপ্লায়েন্সের সঙ্গে বান্ডেল ডিল—যেখানে ফ্রিজের সঙ্গে আরও কোন অর্ন্তভুক্ত পণ্য বা ডিসকাউন্ট পাওয়া যায়।
  • EMI অপশন—বাড়তি সুবিধা নিয়ে মেমরি/কিস্তি ভিত্তিতে কেনা সম্ভব।
  • কিছু এলাকায় ফ্রি হোম ডেলিভারি।

২০২৬ ইদ অফারে ফ্রিজ কিনলে বড় আকারে সাশ্রয় বা সহজ লেনদেন পাওয়া যেতে পারে, তবে শর্ত ও শোরুম ভিত্তিক প্রযোজ্য হয়।

ওয়ালটন ফ্রিজের স্পেসিফিকেশন টেবিল

নিচের টেবিলে কিছু মডেল/ধরনকে সহজভাবে উপস্থাপন করা হলো—সরলতা ও তুলনার সুবিধার জন্য। দাম এখন বাজারের সাম্প্রিক রেঞ্জ অনুযায়ী উল্লেখ; নির্দিষ্ট মডেল বা বাজারের উপর ভিন্নতা থাকতে পারে।

মডেল নাম / ধরনটাইপক্যাপাসিটি (লিটার)আনুমানিক দাম (BDT)ফিচারস ও নোট
Walton WNF-120 বা অনুরূপMini Fridge~120~৳ ১৮,০০০–২২,০০০ছোট, এনার্জি‑দক্ষ, বাসা/অফিসে সহজ
Walton WNF-213 বা সমতুল্যSingle Door / Mid~213~৳ ৩০,০০০–৪০,০০০ফ্রস্ট‑ফ্রি বা উন্নত কুলিং, মাঝারি পরিবারের জন্য
Walton WNF-223 বা সমতুল্যSingle Door / Mid~223~৳ ৩৫,০০০–৪৫,০০০বড় ক্যাপাসিটি, LED ডিসপ্লে বা অতিরিক্ত ফিচার
Walton WDF-360 বা সমতুল্যDouble Door / Frost‑Free~360~৳ ৪০,০০০–৬০,০০০ফ্রস্ট‑ফ্রি, ইনভার্টার কম্প্রেসর, বৃহৎ স্টোরেজ
Walton WDF-450 বা সমতুল্যDouble Door / Frost‑Free~450~৳ ৬০,০০০–৯০,০০০+বড় ক্যাপাসিটি, LED ডিসপ্লে, আধুনিক ফিচার

মনে রাখবেন: এটা নির্দিষ্ট মডেল‑ভিত্তিক সারা দেশে সাধারণ রেঞ্জ; বর্তমান শোরুম, অনলাইন স্টোর বা অফার অনুযায়ী এর মধ্যে ওঠানামা থাকতে পারে। অনেক সময় নানাভাবে মডেল, ইমপোর্ট/নতুন arrivals বা বিশেষ ডিসকাউন্ট প্রযোজ্য হয়ে ফাইনাল দাম বদলায়।

কোথায় কেনা যায়

ওয়ালটন ফ্রিজ বাংলাদেশে সহজেই পাওয়া যায়—চূড়ান্ত কেনার আগে এই কয়েকটি ভিন্ন উৎস চেক করা ভালো:

  • অথোরাইজড শোরুম – জেনুইন প্রোডাক্ট ও ওয়ারেন্টি নিশ্চিত।
  • অনলাইন স্টোর – Daraz, AjkerDeal, ওয়ালটন অফিসিয়াল বা অন্যান্য বিশ্বস্ত ই‑কমার্স; প্রায়ই সেল বা বিশেষ ডিল থাকে।
  • রিটেল মার্কেট – ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট ও অন্যান্য বড় শহরে—স্থানীয় ডিলার ও শোরুম থেকে সার্ভিস সহায়তা।

অথোরাইজড দোকান থেকে কেনা গ্যারান্টি ও সেবা নিশ্চিত করে; অনলাইনেও বিক্রেতার রেটিং, রিটার্ন পলিসি ও ডেলিভারি পরীক্ষা করে নেওয়া উচিত।

এনার্জি সেভিং ও ফিচারস

ওয়ালটন ফ্রিজের সাধারণ ও আধুনিক ফিচারগুলো:

  • ফ্রস্ট‑ফ্রি কুলিং – ডিফ্রস্টিং কম প্রয়োজন, খাবারের তাজা রাখা সহজ।
  • ইনভার্টার কম্প্রেসর – শক্তি সাশ্রয়ের পাশাপাশি শান্ত ও দীর্ঘস্থায়ী ব্যবহারের সুবিধা।
  • LED লাইট ও বিভিন্ন কম্পার্টমেন্ট – অভ্যন্তরীণ আয়োজনে সুবিধা, শক্তি সাশ্রয়।
  • অ্যাডজাস্টেবল শেলফ ও স্মার্ট তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ – ব্যবহারকারী প্রয়োজন অনুযায়ী স্থান ও তাপমাত্রা সামঞ্জস্য।

ওয়ালটন নিজস্ব তথ্যেও নো‑ফ্রস্ট ক্যাটাগরি ও বৈশিষ্ট্যগুলো বিজ্ঞাপন ও বিশদ ব্যাখ্যা সহ তুলে ধরে; সেখানে উল্লেখ করা হয় যে মডেলভেদে দাম বিভিন্ন, নো‑ফ্রস্ট মডেলের মূল্যের ভিন্নতা থাকে। waltonbd.com

মেইনটেনেন্স টিপস

ফ্রিজ দীর্ঘমেয়াদে ভালো রাখার জন্য কয়েকটি সহজ টিপস:

  • শেলফ ও ড্রয়ার নিয়মিত পরিষ্কার করুন – খাবারের অবশিষ্টাংশ বা সড়া জল কম রাখুন।
  • ফ্রিজ ভরবেন না – এয়ারফ্লো ঠিক রাখতে কিছু ফাঁকা স্থান প্রয়োজন।
  • দরজা সীল পরীক্ষা করুন – লিক বা ঢিলেমনিল হলে তাপমাত্রা ঠিক থাকে না, শক্তি বেশি খরচ হয়।
  • ফ্রস্ট‑ফ্রি মডেলে মাঝে মাঝে ডিফ্রস্ট ব্যবস্থার অংশ সচেতন থাকা – যদিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে হয়, তবু মেইনটেনেন্স মানা জরুরি।
  • ফ্রিজকে উষ্ণ স্থান থেকে দূরে রাখুন – সরাসরি সূর্যের আলো বা গরম দেয়ালে রাখলে কম্প্রেসরের কাজ বাড়ে।

ফ্রিজ কেনার টিপস

  • পরিবারের আকার অনুযায়ী ক্যাপাসিটি বেছে নিন – ১–২ জনের জন্য ছোট, ৩–৫ জনের জন্য মিড, ৫+ অধিকের জন্য বড় বা নন‑ফ্রস্ট।
  • এনার্জি সেভিং মডেল বেছে নিন – দীর্ঘমেয়াদে বিদ্যুৎ বিল কম হবে; ইনভার্টার কম্প্রেসর সহ মডেল ভালো বিকল্প।
  • সিঙ্গল বা ডাবল ডোর, ফ্রস্ট‑ফ্রি চিনুন – ব্যবহারের ধরন অনুযায়ী বেছে নিলে সুবিধা বেশি।
  • বাজেট অনুযায়ী মূল্য তুলনা করুন – একাধিক ভেন্ডর ও অনলাইন শোরুম দেখুন।
  • ওয়ারেন্টি ও সার্ভিস সাপোর্ট চেক করুন – নিরাপত্তা ও পরবর্তী জরুরী সহায়তার জন্য অপরিহার্য।

FAQs

Q1: ছোট সাইজের ওয়ালটন ফ্রিজ প্রাইস কত?

Ans: বর্তমান বাজারে মিনিফ্রিজ বা ছোট ক্যাপাসিটির দাম সাধারণত ৳ ১৭,৫০০–২০,০০০ থেকে শুরু হতে পারে; নির্দিষ্ট মডেল ও অফারের উপর ওঠানামা থাকে।

Q2: 213 লিটার ফ্রিজের দাম কত?

Ans: ২০২৬ সালের বাজার অনুসারে মিড‑সাইজ বা প্রায় 213 লিটার ধরনের ফ্রিজের দাম প্রায় ৳ ৩০,০০০–৪০,০০০+ রেঞ্জে দেখা যেতে পারে।

Q3: 223 লিটার ফ্রিজের দাম কত?

Ans: প্রায় ৳ ৩৫,০০০–৪৫,০০০ রেঞ্জ; নির্দিষ্ট ফিচার ও বিক্রেতার উপর ভিন্নতা থাকে।

Q4: ২০২৬ ইদ অফার আছে কি?

Ans: হ্যাঁ, বিশেষ ছাড়, EMI অপশন, বান্ডেল ডিল ও কিছু এলাকায় ফ্রি হোম ডেলিভারি—এসব সুযোগ মিলতে পারে।

Q5: নতুন মডেল কোথায় পাওয়া যায়?

Ans: শোরুম, Daraz, AjkerDeal ও প্রধান রিটেল স্টোরে; এছাড়া অফিশিয়াল ডিলার বা অনলাইন স্টোর থেকেও পাওয়া যায়।

Q6: ওয়ালটন ফ্রিজ কি এনার্জি‑দক্ষ?

Ans: হ্যাঁ, অধিকাংশ নতুন মডেল ইনভার্টার কম্প্রেসর, LED লাইট ও আধুনিক কুলিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে, যা এনার্জি সেভিং করে।

Q7: নতুন মডেলের ফিচারস কী কী?

Ans: ফ্রস্ট‑ফ্রি, ইনভার্টার কম্প্রেসর, LED ডিসপ্লে, বড় স্টোরেজ, আধুনিক ডিজাইন—এগুলো সাধারণ ফিচার; নির্দিষ্ট মডেলে আরও বিশেষ প্রযুক্তি থাকতে পারে।

উপসংহার

walton fridge price in bangladesh

ওয়ালটন ফ্রিজ বাংলাদেশে প্রতিটি পরিবারের জন্য বিভিন্ন মডেল প্রদান করে—ছোট সাইজ, 213 লিটার বা সমতুল্য, 223 লিটার, এবং নতুন ফ্রস্ট‑ফ্রি/ইনভার্টার মডেল।২০২৬ ইদ অফার ও শোরুম/অনলাইন বিক্রি নিশ্চিত করে সেরা ডিল পাওয়া সম্ভব। বর্তমান বাজারের দাম ও রেঞ্জ অনুযায়ী আপডেটেড তথ্য ব্যবহার করলে পাঠক বা ক্রেতা সঠিকভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।ওয়ালটন ফ্রিজের দীর্ঘস্থায়ী পারফরম্যান্স, এনার্জি সেভিং, আধুনিক ফিচার ও সার্ভিস সাপোর্ট এটিকে বাংলাদেশের প্রতিটি পরিবারের জন্য একটি স্মার্ট ইনভেস্টমেন্ট বানায়।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *