রান্নাঘরের জন্য সেরা ইলেকট্রিক ব্লেন্ডার ও দাম ২০২৫ : সেরা ৫টি ব্লেন্ডার
আধুনিক জীবনযাত্রায় রান্নাঘরের কাজকে সহজ ও দ্রুত করতে ইলেকট্রিক ব্লেন্ডারের কোনো বিকল্প নেই। এক সময় মশলা বাটা বা ফলের জুস তৈরির জন্য শিল-পাটা বা হাতের পরিশ্রমের ওপর নির্ভর করতে হতো, কিন্তু ২০২৫ সালে এসে প্রযুক্তি আমাদের জীবনকে অনেক বেশি গতিশীল করে তুলেছে। বর্তমানে একটি ভালো মানের ব্লেন্ডার ছাড়া একটি আদর্শ রান্নাঘর কল্পনা করা প্রায় অসম্ভব। বাজারে শত শত ব্র্যান্ড এবং মডেলের ভিড়ে নিজের প্রয়োজনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ সেরা ব্লেন্ডারটি খুঁজে পাওয়া বেশ চ্যালেঞ্জিং হতে পারে।
রান্নাঘরের জন্য সেরা ইলেকট্রিক ব্লেন্ডার বাছাই করার ক্ষেত্রে আমাদের বেশ কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হয়। যেমন—মোটরের ক্ষমতা (ওয়াট), জারের স্থায়িত্ব, ব্লেডের ধরণ এবং অবশ্যই বাজেট। আপনি যদি ২০২৫ সালে আপনার রান্নাঘরের জন্য একটি নতুন ব্লেন্ডার কেনার কথা ভাবছেন, তবে এই নিবন্ধটি আপনার জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ গাইড হিসেবে কাজ করবে। এখানে আমরা বাংলাদেশের বাজারে বর্তমান সময়ে জনপ্রিয় এবং কার্যকরী সেরা ৫টি ব্লেন্ডার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
একটি ব্লেন্ডার শুধু মশলা গুঁড়ো করার জন্যই নয়, বরং স্মুদি তৈরি, ডাল বাটা, এমনকি শক্ত চাল বা কফি বিন পিষার কাজেও ব্যবহৃত হয়। তাই কেনার আগে আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে যে ব্লেন্ডারটি মাল্টি-ফাংশনাল কি না। ২০২৫ সালের নতুন মডেলগুলোতে এখন স্মার্ট সেন্সর এবং ওভারলোড প্রোটেকশন ফিচার যুক্ত করা হয়েছে, যা ব্লেন্ডারের স্থায়িত্ব অনেক গুণ বাড়িয়ে দেয়।
বাজারের সেরা ব্লেন্ডারগুলোর দাম প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল। তবে মধ্যবিত্ত এবং উচ্চবিত্ত উভয় শ্রেণীর মানুষের কথা মাথায় রেখে কোম্পানিগুলো বিভিন্ন রেঞ্জে পণ্য সরবরাহ করছে। আমাদের তালিকায় আমরা এমন কিছু ব্লেন্ডার রেখেছি যা পারফরম্যান্স এবং দামের দিক থেকে সেরা ভারসাম্য বজায় রাখে। নিচে একটি ছকের মাধ্যমে ২০২৫ সালের সেরা ব্লেন্ডারগুলোর একটি সংক্ষিপ্ত ধারণা দেওয়া হলো।
সেরা ৫টি ইলেকট্রিক ব্লেন্ডারের সংক্ষিপ্ত তালিকা ও বৈশিষ্ট্য ২০২৫
আপনার সময় বাঁচাতে এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করতে আমরা সেরা ৫টি মডেলের মূল বৈশিষ্ট্যগুলো এখানে তুলে ধরছি। এই তালিকাটি বর্তমান বাজারের চাহিদা এবং ইউজার রিভিউয়ের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে।
| ব্লেন্ডারের নাম ও মডেল | মোটরের ক্ষমতা (ওয়াট) | জারের সংখ্যা | বর্তমান আনুমানিক দাম (টাকা) | মূল বৈশিষ্ট্য |
| Panasonic MX-AC400 | ১০০০ ওয়াট | ৪টি জার | ১০,৫০০ – ১১,৫০০ | ডাবল সেফটি লক ও স্টেইনলেস স্টিল ব্লেড |
| Philips HL7756/00 | ৭৫০ ওয়াট | ৩টি জার | ৭,৫০০ – ৮,২০০ | দীর্ঘস্থায়ী মোটর ও আধুনিক ডিজাইন |
| Walton WBL-15GM22 | ৭৫০ ওয়াট | ৩টি জার | ৩,৫০০ – ৪,২০০ | সাশ্রয়ী দাম ও দেশীয় ওয়ারেন্টি সুবিধা |
| Jaipan Commando | ১০০০ ওয়াট | ৩টি জার | ৫,০০০ – ৫,৮০০ | হেভি ডিউটি ও মশলা বাটার জন্য সেরা |
| Miyako BL-152 | ৭৫০ ওয়াট | ৩টি জার | ৩,৮০০ – ৪,৫০০ | টেকসই বডি ও ভালো মানের পারফরম্যান্স |
প্যানাসনিক MX-AC400: কেন এটি সেরা?

প্যানাসনিক ব্র্যান্ডের ব্লেন্ডার সবসময়ই তার স্থায়িত্ব এবং শক্তিশালী মোটরের জন্য পরিচিত। ২০২৫ সালেও প্যানাসনিক MX-AC400 মডেলটি গৃহিণীদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে রয়েছে। এর ১০০০ ওয়াটের শক্তিশালী মোটর যেকোনো শক্ত মশলা বা চাল খুব দ্রুত মিহি করে দেয়। এর জারগুলো উচ্চমানের স্টেইনলেস স্টিল দিয়ে তৈরি, যা মরিচানিরোধী এবং দীর্ঘস্থায়ী।
এই ব্লেন্ডারটির সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এর ডাবল সেফটি লক সিস্টেম। জারটি মোটরের ওপর সঠিকভাবে না বসলে এটি চালু হয় না, যা দুর্ঘটনা এড়াতে সাহায্য করে। এর চারটি ভিন্ন সাইজের জার আপনাকে জুস তৈরি থেকে শুরু করে ছোট পরিমাণের মশলা পিষতে সাহায্য করবে। যদিও এর দাম অন্যান্য ব্র্যান্ডের তুলনায় কিছুটা বেশি, কিন্তু দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারের কথা চিন্তা করলে এটি আপনার জন্য সেরা বিনিয়োগ হতে পারে।
ফিলিপস HL7756/00: ব্র্যান্ড ও গুণগত মানের সমন্বয়
ফিলিপস একটি বিশ্বস্ত নাম। তাদের HL7756/00 মডেলটি ২০২৫ সালের আধুনিক রান্নাঘরের জন্য পারফেক্ট। এটি ৭৫০ ওয়াটের একটি শক্তিশালী মোটরের সাথে আসে যা টানা ২৫ মিনিট পর্যন্ত কাজ করতে সক্ষম। এর ডিজাইনটি এমনভাবে করা হয়েছে যাতে মোটরটি দ্রুত ঠান্ডা হয়, ফলে দীর্ঘ সময় কাজ করলেও এটি নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে।
ফিলিপসের এই মডেলটিতে বিশেষ ধরণের ব্লেড ব্যবহার করা হয়েছে যা খুব দ্রুত ফল বা সবজিকে পিষে ফেলে। যারা হেলদি ডায়েট করেন এবং নিয়মিত স্মুদি বা জুস খান, তাদের জন্য এটি দারুণ একটি পছন্দ। এছাড়া এর জারগুলোর প্লাস্টিক বডি ফুড-গ্রেড কোয়ালিটির, যা স্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ।
ওয়ালটন WBL-15GM22: বাজেটের মধ্যে সেরা দেশীয় পণ্য
আপনি যদি কম বাজেটে ভালো মানের ব্লেন্ডার খুঁজছেন, তবে ওয়ালটন হতে পারে আপনার প্রথম পছন্দ। ওয়ালটন WBL-15GM22 মডেলটি বর্তমানে বাংলাদেশের বাজারে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এর ৭৫০ ওয়াটের মোটর ঘরোয়া সব ধরণের কাজের জন্য যথেষ্ট। এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এর সার্ভিস এবং ওয়ারেন্টি সুবিধা, যা সারা দেশে ওয়ালটনের সার্ভিস সেন্টার থেকে সহজেই পাওয়া যায়।
এই ব্লেন্ডারটি দেখতে যেমন স্টাইলিশ, তেমনি কাজের ক্ষেত্রেও অনেক কার্যকরী। এতে রয়েছে তিনটি ভিন্ন জার যা স্টেইনলেস স্টিলের তৈরি। যারা সাশ্রয়ী দামে একটি নির্ভরযোগ্য ইলেকট্রিক ব্লেন্ডার খুঁজছেন, তাদের জন্য এটি একটি আদর্শ পছন্দ। ২০২৫ সালে এর দাম মধ্যবিত্তের নাগালের মধ্যেই রাখা হয়েছে।
জয়পান কমান্ডো: শক্ত মশলা গুঁড়ো করার মাস্টার
বাঙালি রান্না মানেই প্রচুর মশলাপাতির ব্যবহার। আর মশলা মিহি করার জন্য জয়পান কমান্ডো (Jaipan Commando) ব্লেন্ডারটি বিশেষভাবে পরিচিত। ১০০০ ওয়াটের এই ব্লেন্ডারটিকে ‘হেভি ডিউটি’ ব্লেন্ডার বলা হয়। এটি যেকোনো ধরণের শক্ত হলুদ, ধনিয়া বা চালের গুঁড়ো অনায়াসেই করতে পারে।
এর জারগুলো অনেক মজবুত এবং ব্লেডগুলো হাই-কার্বন স্টেইনলেস স্টিল দিয়ে তৈরি। দীর্ঘ সময় ব্যবহারের পরেও এর ব্লেডের ধার কমে না। জয়পানের এই মডেলটি সাধারণত যারা রেস্টুরেন্ট বা ক্যাফে চালান তারাও পছন্দ করেন। সাধারণ ঘরোয়া ব্যবহারের জন্য এটি একটু বেশি শক্তিশালী হলেও মশলা বাটার ঝক্কি কমাতে এর বিকল্প নেই।
মিয়াকো BL-152: টেকসই ও কার্যকর
মিয়াকো (Miyako) বাংলাদেশের বাজারে আরও একটি জনপ্রিয় ব্র্যান্ড। তাদের BL-152 মডেলটি গত কয়েক বছর ধরে ভালো পারফরম্যান্স দিচ্ছে। এটি ৭৫০ ওয়াটের মোটরের সাথে আসে। এর জারগুলোর ফিটিং এবং বিল্ড কোয়ালিটি অনেক উন্নত। রান্নাঘরের সাধারণ কাজ যেমন আদা-রসুন বাটা বা বিকেলের নাস্তার জন্য ফলের জুস তৈরির কাজে এটি চমৎকার।
মিয়াকো ব্লেন্ডারের বডি সাধারণত টেকসই প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি হয় যা সহজে ভাঙে না। এর মোটরটি খুব বেশি শব্দ করে না, যা অনেক ব্যবহারকারীর কাছে ইতিবাচক একটি দিক। ২০২৫ সালে আধুনিক সব ফিচারের সাথে এর দামটিও রাখা হয়েছে বেশ প্রতিযোগিতামূলক।
একটি ভালো ব্লেন্ডার কেনার আগে যা যা জানা জরুরি
ইলেকট্রিক ব্লেন্ডার কেনার সময় শুধু ডিজাইন দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া ভুল হতে পারে। আপনাকে কিছু কারিগরি বিষয় বুঝতে হবে। প্রথমত, মোটরের ওয়াট। সাধারণত ৫০০ থেকে ৭৫০ ওয়াট ঘরোয়া কাজের জন্য আদর্শ। কিন্তু আপনি যদি খুব শক্ত মশলা পিষতে চান, তবে ১০০০ ওয়াট বা তার বেশি ওয়াটের ব্লেন্ডার কেনা ভালো।
দ্বিতীয়ত, জারের ধরণ। স্টেইনলেস স্টিলের জার দীর্ঘস্থায়ী এবং স্বাস্থ্যকর। কাঁচের জার দেখতে সুন্দর হলেও তা ভেঙে যাওয়ার ভয় থাকে। আবার প্লাস্টিকের জার কেনার সময় খেয়াল রাখতে হবে সেটি ‘বিপিএ ফ্রি’ এবং ফুড-গ্রেড কি না। এছাড়া ব্লেডটি স্টেইনলেস স্টিলের কি না তাও যাচাই করে নেওয়া উচিত।
তৃতীয়ত, সেফটি ফিচার। বর্তমানে অনেক ব্লেন্ডারে ওভারলোড প্রোটেকশন সুইচ থাকে। যদি মোটরের ওপর বেশি চাপ পড়ে, তবে এই সুইচটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্লেন্ডার বন্ধ করে দেয়। এতে মোটরের কয়েল পুড়ে যাওয়ার হাত থেকে বেঁচে যায়। এছাড়া সেফটি লক ফিচারটি বাচ্চাদের নিরাপত্তার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ব্লেন্ডারের সঠিক যত্ন ও রক্ষণাবেক্ষণ
আপনার ব্লেন্ডারটি দীর্ঘদিন ভালো রাখতে কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত। কখনোই ব্লেন্ডারের জারে একদম কানায় কানায় ভর্তি করে উপকরণ দেবেন না। এতে মোটরের ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে। সবসময় জারের অর্ধেক বা তিন-চতুর্থাংশ ভর্তি করা উচিত। এছাড়া শক্ত কিছু ব্লেন্ড করার সময় পালস মোড ব্যবহার করা ভালো।
কাজ শেষ হওয়ার সাথে সাথে জারগুলো ধুয়ে ফেলা উচিত। মশলা বা আদা-রসুন বাটার পর জার না ধুয়ে রাখলে তাতে দাগ পড়ে যেতে পারে এবং দুর্গন্ধ ছড়াতে পারে। মোটরের অংশে পানি লাগতে দেবেন না; এটি পরিষ্কার করতে শুকনো বা হালকা ভেজা কাপড় ব্যবহার করুন। মাসে অন্তত একবার মোটরের নিচের কার্বন ব্রাশ চেক করা উচিত।
উপসংহার

রান্নাঘরের প্রয়োজনীয়তা এবং বাজেটের ওপর ভিত্তি করে ২০২৫ সালের সেরা ইলেকট্রিক ব্লেন্ডার বেছে নেওয়া এখন আপনার জন্য সহজ হবে। আপনি যদি প্রিমিয়াম কোয়ালিটি এবং দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারের কথা ভাবেন, তবে প্যানাসনিক বা ফিলিপস হতে পারে আপনার সেরা পছন্দ। আবার সাশ্রয়ী দামে শক্তিশালী পারফরম্যান্স চাইলে জয়পান বা মিয়াকো বেছে নিতে পারেন। আর দেশীয় ব্র্যান্ডের সুবিধা নিতে চাইলে ওয়ালটন তো আছেই। একটি সঠিক ব্লেন্ডার আপনার রান্নার সময় কমিয়ে দেবে এবং খাবারের স্বাদ অক্ষুণ্ণ রাখতে সাহায্য করবে। আশা করি আমাদের এই বিস্তারিত গাইডটি আপনাকে সেরা ব্লেন্ডারটি কিনতে সাহায্য করবে।
FAQs
Q: ১০০০ ওয়াটের ব্লেন্ডার কি বিদ্যুৎ বেশি খরচ করে?
A.w হ্যাঁ, ১০০০ ওয়াটের ব্লেন্ডার ৫০০ বা ৭৫০ ওয়াটের তুলনায় সামান্য বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। তবে এটি খুব দ্রুত কাজ শেষ করে ফেলে বলে সামগ্রিক বিদ্যুৎ খরচ খুব একটা বেশি হয় না।
Q: ব্লেন্ডার ব্যবহারের সময় কি বিরতি নেওয়া প্রয়োজন?
A.w হ্যাঁ, একটানা ৩-৫ মিনিটের বেশি ব্লেন্ডার চালানো উচিত নয়। এক মিনিট চালানোর পর কয়েক সেকেন্ড বিরতি দিলে মোটরের আয়ু বৃদ্ধি পায়।
Q: পাথরের মতো শক্ত মশলা কি ব্লেন্ডারে গুঁড়ো করা যায়?
A.w ১০০০ ওয়াট বা তার বেশি শক্তির হেভি ডিউটি ব্লেন্ডারে শক্ত হলুদ বা শুকনো মরিচ অনায়াসেই গুঁড়ো করা যায়। তবে কম ওয়াটের ব্লেন্ডারে তা না করাই ভালো।
Q: ব্লেন্ডারের জার থেকে বাজে গন্ধ দূর করার উপায় কী?
A.w জারে সামান্য কুসুম গরম পানি ও লেবুর রস দিয়ে কয়েক সেকেন্ড ব্লেন্ড করলে বাজে গন্ধ দূর হয়ে যায়। এছাড়া ভিনেগারও ব্যবহার করতে পারেন।
Q: ব্লেন্ডারের মোটর গরম হয়ে গেলে কী করা উচিত?
A.wমোটর গরম হয়ে গেলে সাথে সাথে সুইচ বন্ধ করে প্লাগ খুলে দিন। অন্তত ২০-৩০ মিনিট ঠান্ডা হতে দিন। ওভারলোড সুইচের কারণে বন্ধ হলে সেটি রিসেট করুন।
Q: ২০২৫ সালে ব্লেন্ডারের দাম কি বাড়বে?
A.w ইলেকট্রনিক পণ্যের দাম বাজার ও আমদানির ওপর নির্ভর করে। তবে নতুন প্রযুক্তির কারণে আগের মডেলগুলোর দাম কিছুটা কমতে পারে এবং প্রিমিয়াম মডেলগুলোর দাম বাড়তে পারে।
Q: কাঁচের জার নাকি স্টেইনলেস স্টিলের জার কোনটি ভালো?
A.w স্থায়িত্বের দিক থেকে স্টেইনলেস স্টিলের জার সেরা। তবে ফলের জুস বা স্মুদির ক্ষেত্রে কাঁচের জার ভালো কারণ এতে উপকরণের অবস্থা বাইরে থেকে দেখা যায়। ঘরে মশলা বাটার কাজ থাকলে স্টিলের জারই নেওয়া উচিত।






